বাংলাদেশের প্রথম মুদ্রা চালু হয় কবে?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago

মুদ্রা

বিনিময়ের মাধ্যম

মুদ্রার প্রকারভেদ

  • ব্যবহারের দৃষ্টিকোণ থেকে (হিসাবী মুদ্রা, প্রকৃত মুদ্রা)
  • তৈরি উপকরণের দিক থেকে (ধাতব মুদ্রা, কাগজী মুদ্রা)
  • গ্রহণের বাধ্যবাধকতার দিক থেকে (বিহিত মুদ্রা, ঐচ্ছিক মুদ্রা)
উপমহাদেশে প্রথম মুদ্রা আইন পাশ

১৮৩৫ সাল

উপমহাদেশে প্রথম কাগজের মুদ্রা চালু হয়

১৮৫৭ সাল (লর্ড ক্যানিং)

বাংলাদেশে দশমিক মুদ্রা চালু হয়

১৯৬১ সাল

বাংলাদেশের একমাত্র টাকা ছাপানোর প্রেস

দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (১৯৮৯), গাজীপুর

সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত প্রথম নোট

১০ টাকার নোট

বাংলাদেশে কাগজে ও ব্যাংক নোট যথাক্রমে

৯টি ও ৭টি

টাকা ছাপানোর বিশেষ কাগজ আমদানি করা হয়

সুইজারল্যান্ড থেকে

৫০০ টাকার নোট ছাপা হয়

জার্মানিতে

১,২,৩,৫ টাকার স্বাক্ষর থাকে

অর্থ সচিবের

সবার জন্য শিক্ষা লেখা আছে

২ টাকার মুদ্রায়

বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয়

৪ মার্চ, ১৯৭২ (১ ও ১০০ টাকার নোট)

বাংলাদেশে প্রথম ধাতব মুদ্রা চালু হয়

১৯৭৩ সাল

মুদ্রার অবমূল্যায়নের উদ্দেশ্য

রপ্তানি বৃদ্ধি করা

বাংলাদেশে মুদ্রার ভাসমান বিনিময় চালু হয়

১ জুন, ২০০৩ সালে

জেনে নিই

  • মুদ্রার প্রধান কাজঃ বিনিময়ের মাধ্যম, সঞ্চয়ের বাহন, মূল্যের পরিমাণ ও ভান্ডার ।
  • মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উপায়ঃ কর বৃদ্ধি করা।
  • প্রথম ধাতব মুদ্রা তৈরি হয় লাইডিয়ায় (বর্তমান তুরস্ক) ৭ম স্টপূর্ব।
  • দুর্লভ মুদ্রা বলা হয় ডলার ও পাউন্ডকে ।
  • মুদ্রা বিনিময়ের পূর্বে দ্রব্য বিনিময় প্রথা প্রচলিত ছিল ।
  • গ্রেসামের মুদ্রাবিধি নিকৃষ্ট মুদ্রা উৎকৃষ্ট মুদ্রাকে বাজার থেকে বিতাড়িত করে।
  • প্রথম স্বর্ণমুদ্রা চালু হয় চীনে (৪র্থ খ্রিস্টপূর্ব)।
  • মুদ্রাস্ফীতিঃ দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদন বা যোগানের তুলনায় অর্থের যোগান বৃদ্ধি পাওয়া ।
  • মুদ্রা সংকোচনঃ দ্রব্য সামগ্রীর যোগানের তুলনায় আর্থিক আয় বার প্রবাহের।
  • মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিতে পারেঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
  • বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর দুই বার মুদ্রানীতি প্রণয়ন করেঃ জানুয়ারি ও জুলাই মাসে।
Content added By

Related Question

View More